E-Passport Bangladesh

mrp-passport-bangladesh

বাংলাদেশের বাইরে যেতে চাইলে সর্বপ্রথম লাগবে পাসপোর্ট। তাই প্রথমে আপনাকে পাসপোর্ট রেডি করতে হবে। বাংলাদেশে চালু হল ই-পাসপোর্ট। আসুন জেনে নেই কিভাবে নতুন পাসপোর্ট করবেন অথবা পাসপোর্ট নবায়ন (রি-ইস্যু) করবেন।

নতুন পাসপোর্ট করার আগে যে জিনিষ টা খেয়াল করবেন তা হল, আপনার আপনার ন্যাশনাল আই ডি কার্ডের সব তথ্য সঠিক আছে কিনা। এমন কি ইংলিশ বানান সহ। কারন সব
ন্যাশনাল আই ডি কার্ড অনুযায়ী করতে হবে। যারা রি-ইস্যু করবেন, তাদের পাসপোর্টে কোন ভুল থাকলে, তারা ন্যাশনাল আই ডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী সংশোধন করতে পারবেন।

চলুন প্রথম জেনে নেই ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে-


E Passport Fees

৪ রকমের ই-পাসপোর্ট আছে-

১। ৪৮-পৃষ্ঠা ৫ বছরের মেয়াদ
নিয়মিতঃ ১৫ কার্যদিবস / ২১ দিনের মধ্যে - ৪০২৫ টাকা
এক্সপ্রেসঃ ৭ কার্যদিবসের / ১০ দিনের মধ্যে - ৬৩২৫ টাকা
সুপার এক্সপ্রেসঃ 2 কার্যদিবসের মধ্যে বিতরণ - ৮৬২৫ টাকা


২। ৪৮-পৃষ্ঠা ১০ বছরের মেয়াদ
নিয়মিতঃ ১৫ কার্যদিবস / ২১ দিনের মধ্যে - ৫৭৫০ টাকা
এক্সপ্রেসঃ ৭ কার্যদিবসের / ১০ দিনের মধ্যে - ৮০৫০ টাকা
সুপার এক্সপ্রেসঃ 2 কার্যদিবসের মধ্যে বিতরণ - ১০৩৫০ টাকা


৩। ৬৪-পৃষ্ঠা এবং ৫ বছরের মেয়াদ
নিয়মিতঃ ১৫ কার্যদিবস / ২১ দিনের মধ্যে - ৬৩২৫ টাকা
এক্সপ্রেসঃ ৭ কার্যদিবসের / ১০ দিনের মধ্যে - ৮৬২৫ টাকা
সুপার এক্সপ্রেসঃ 2 কার্যদিবসের মধ্যে বিতরণ - ১২০৭৫ টাকা


৪। ৬৪-পৃষ্ঠা ১০ বছরের মেয়াদ
নিয়মিতঃ ১৫ কার্যদিবস / ২১ দিনের মধ্যে - ৮০৫০ টাকা
এক্সপ্রেসঃ ৭ কার্যদিবসের / ১০ দিনের মধ্যে - ১০৩৫০ টাকা
সুপার এক্সপ্রেসঃ 2 কার্যদিবসের মধ্যে বিতরণ - ১৩৮০০ টাকা


ই-পাসপোর্ট ফি বাংলাদেশের নিম্নলিখিত যেকোনো ব্যাঙ্কে দেয়া যাবে
সোনালী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা ব্যাংক।


মনে রাখবেন, ১৭ বছরের নিচে এবং ৬৪ বছরের উপরে ৬৪-পৃষ্ঠা এবং ১০ বছরের মেয়াদের পাসপোর্ট করা যাবে না। শুধুমাত্র ৪৮-পৃষ্ঠার ৫ বছরের মেয়াদ ই-পাসপোর্ট করতে হবে।

এখন দেখবো নতুন পাসপোর্ট বা রি-ইস্যুর জন্য কি করতে হবে।


Step-1:
প্রথমেই অনলাইনে চেক করতে হবে আপনার এলাকায় ই-পাসপোর্ট চালু হয়েছে কিনা। সেজন্য এখানে ক্লিক করুন। নিচের উইন্ডো দেখা যাবে।



* এখানে আপনাকে প্রথমে দেয়া আছে আপনি বাংলাদেশ থেকে অ্যাপ্লাই করছেন কিনা।
* আপনার জেলার নাম।
* আপনার বাসা যে থানার অধীনে সেই থানার নাম।

এরপর Continue তে ক্লিক করলেই দেখাবে আপনার এলাকায় ই-পাসপোর্ট চালু আছে কিনা। থাকলে আপনার পাসপোর্ট অফিসের নাম দেখাবে। এখানে যেমন আগারগাও দেখিয়েছে।

আবার Continue ক্লিক করলে নিচের উইন্ডো আসবে। এখানে আমাদের ই-পাসপোর্ট পোর্টালে একটা অ্যাকাউন্ট করতে হবে
। আপনার যদি পূর্বের ই-পাসপোর্ট অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে উপরের ডান দিক থেকে সাইন ইন করুন এবং Step-2 এ যান। একটা অ্যাকাউন্টে ছয়টি পাসপোর্ট অ্যাপ্লাই করা যায়।


আর যদি না থাকে, তাহলে এরজন্য দরকার আপনার অথবা আপনার পরিবারের কারও ইমেইল এড্রেস।

* এখানে ইমেইল এড্রেস লিখুন। নিচে I'm Not Robot এ টিক দিন। এরপর Continue তে ক্লিক করুন, নিচের উইন্ডো আসবে।



* এটি আপনার পাসপোর্ট অনুযায়ী লিখতে হবে এমন নিয়ম নয়। তবে এটি আপনার জন্য ভাল, যদি আপনি পাসপোর্ট অনুযায়ী আপনার তথ্য প্রদান করেন, পরে যখন আপনি এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার পাসপোর্ট আবেদন করবেন, আপনাকে কিছু জিনিস লিখতে হবে না।

এরপর I'm Not Robot এ টিক দিন। তারপর Continue তে ক্লিক করুন।



* এই উইন্ডো দেখাচ্ছে আপনার ইমেইল ভেরিফাই করার জন্য। আপনার ইমেইলে যেয়ে মেইল ওপেন করে একটা লিঙ্ক দেখবেন। সেখানে ক্লিক করুন। তাহলে নিচের উইন্ডো ওপেন হবে।


এখানে সাইন ইন এ ক্লিক করুন।


* এরপর আপনার ইমেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিন। এরপর I'm Not Robot এ টিক দিন। সাইন ইন এ ক্লিক করুন।


আপনার অ্যাকাউন্টে ঢুকে গেলেন। মনে রাখবেন, একটা অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি সর্বোচ্চ ৬ জনের পাসপোর্ট অ্যাপ্লাই করতে পারবেন।



Step-2:
অ্যাকাউন্টে ঢুকে "Apply for a new e-Passport" এ ক্লিক করুন, আপনি নীচের ছবিটি দেখতে পাবেন।



১। Passport Type হবে Ordinary Passport। তারপর Save and continue এ ক্লিক করুন।

২। এখন আপনাকে পার্সোনাল ইনফর্মেশন দিতে হবে।




যদি ই-পাসপোর্ট অ্যাকাউন্ট আপনার হয় তাহলে I apply for myself এ টিক দিবেন। (অর্থাৎ জার নামে অ্যাকাউন্ট করা সে অ্যাপ্লাই করলে টিক দিবে)। সব ইনফর্মেশন দিয়ে Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৩। এখন আপনাকে আপনার এড্রেস দিতে হবে।




স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা এক হলে "Present address is the same as Permanent" এ টিক দিন। এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৪। এখানে আপনার আগের পাসপোর্টের ইনফর্মেশন দিতে হবে।




যদি আপনার আগে MRP পাসপোর্ট থাকে তখন বাম পাশেরটি টিক দিবেন। যদি আপনার ই-পাসপোর্ট থাকে তবে মাঝেরটি টিক দিবেন আর যদি আগে কোন পাসপোর্ট না থাকে অর্থাৎ নিউ এর ক্ষেত্রে ডান পাশেরটি টিক দিবেন।

আমরা প্রথমে দেখাব আগের MRP পাসপোর্ট থেকে আপনি ই-পাসপোর্ট করছেন। সুতরাং বাম পাশেরটি টিক দিবেন। এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন। এখন আপনাকে আগের পাসপোর্ট এর ইনফর্মেশন দিতে হবে।




রি-ইস্যু রিজন এ যে কারনে পাসপোর্ট করছেন সিলেক্ট করুন। এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৫। এখন আপনার বাবা মার নাম লিখতে হবে আগের পাসপোর্ট এর মতই।




যেখানে দেখবেন লেখা আছে (optional), ওখানে কিছু না লিখলেও চলবে। আবার বাবা-মার প্রফেশন সিলেক্ট করতে হবে। যদি কারও বাবা মা মৃত হয় সেক্ষেত্রে কি সিলেক্ট করবেন? Unknown সিলেক্ট করে দিন। শেষ হলে Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৬। এখন আপনি বিবাহিত না সিঙ্গেল তা সিলেক্ট করতে হবে।




এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন। যদি বিবাহিত হন তাহলে আপনার স্পাউসের ইনফর্মেশন দিতে হবে। এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৭। এখন আপনাকে ইমারজেনসি contact person এর সাথে আপনার সম্পর্ক কি তা সিলেক্ট করতে হবে।



এরপর Save and Continue তে ক্লিক করলে তার ইনফর্মেশন দিতে হবে।



এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৮। এরপর আপনাকে পাসপোর্ট select করতে হবে।  ১৭ বছরের নিচে এবং ৬৪ বছরের উপরে ৬৪-পৃষ্ঠা এবং ১০ বছরের মেয়াদের পাসপোর্ট করা যাবে না। শুধুমাত্র ৪৮-পৃষ্ঠার ৫ বছরের মেয়াদ ই-পাসপোর্ট করতে হবে। যাদের বয়স 18-64 বছর, তাদের 5 বছর বা 10 বছরের জন্য শুধুমাত্র ৪৮ পৃষ্ঠার জন্য আবেদন করতে হবে।




এরপর Save and Continue তে ক্লিক করুন।

৯। এরপর পাসপোর্ট কয়দিনে চান তা সিলেক্ট করতে হবে।




রেগুলার অথবা এক্সপ্রেস। এরপর Save and Continue তে ক্লিক করবেন, তারপর ফর্ম জমার জন্য তারিখ এবং সময় দেখাবে

এখানে আপনার পাসপোর্ট অফিস যাওয়ার দিন সিলেক্ট করুন।
যদি ডান পাশে টাইম না আসে তখন তার পরের তারিখ সিলেক্ট করুন। এভাবে যখন দেখবেন টাইম দেখাবে তখন আপনার পছন্দের টাইম সিলেক্ট করুন। এরপর Save and continue তে ক্লিক করুন।

১০। এখন Delivery Option and Appointment date and time যা সিলেক্ট করেছেন তা আবার দেখাবে।




আপনি Confirm and proceed to payment এ ক্লিক করুন।

১১। এখানে দেখায় যে পরবর্তীতে আপনার সম্পূর্ণ ফর্ম দেখান হবে। যদি ভুল থাকে ওখানে ঠিক করতে পারবেন। এরপর submit দিলে তা পাসপোর্ট অফিস চলে যাবে। তখন আর ঠিক করতে পারবেন না।




আপনি আবার Confirm and proceed to payment এ ক্লিক করুন।

১২। এখন আপনার সম্পূর্ণ ফর্ম দেখাবে। Submit এ ক্লিক করুন।

১৩। এখন Appointment date and time and payment দেখাবে।




আপনি ভাল করে দেখে নিন। ভুল থাকলে, এডিট এ ক্লিক করে ঠিক করে নিন। এরপর Continue তে ক্লিক করুন।

এখন আপনাকে পাসপোর্ট অফিস কোনদিন কখন যাবেন তা সিলেক্ট করতে হবে।




আপনি Schedule appointment এ ক্লিক করুন।

১৪। এখানে দেখবেন প্রিন্ট সামারি এবং Download Application Form for Printing
লেখা আছে. দুইটাই ডাউনলোড করবেন।



এখানে ক্লিক করে আপনার ফাইল ডাউনলোড করে নিন। হয়ে গেল আপনার অনলাইনের কাজ।



Step-3:
ফাইলটি প্রিন্ট করুণ। প্রথম পেজ কালার এবং ২য় ও ৩য় পেজ সাদাকালো প্রিন্ট করে নিন (এতে আপনার প্রিন্ট খরচ বাঁচবে)। প্রিন্ট সামারি পেজ সাদাকালো প্রিন্ট করবেন। এবং একটা ফটোকপি করবেন যা ব্যাংকে জমা দিতে হতে পারে।

* ফর্মের শেষে তারিখ ও সাইন করে দিবেন। হয়ে গেল আপনার ফর্ম।




Step-4:
এবার ব্যাংকে গিয়ে স্লিপ নিয়ে টাকা জমা দিবেন। সাথে ফর্ম এবং ফটোকপি Appointment date পেজ ও এন আই ডি ফটোকপি নিয়ে যাবেন। ওরা দেখে আবার দিয়ে দিবে। ওরা একটি পেইড স্লিপ দিবে, নিয়ে আসবেন।
এছাড়া দোকানে অনলাইনে পাসপোর্ট ফি জমা করে দেয়। এতে আপনাকে ২০০ টাকা অতিরিক্ত দিতে হবে। ওরাও একটা পেইড স্লিপ দিবে। তবে
ব্যাংকে টাকা জমা দেয়াই ভাল।



Step-5:
আপনার সিলেক্ট করা সেই দিন এবং টাইমে পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হতে হবে। প্রথম ই-পাসপোর্ট এর জন্য ছবি তুলবে, সুতরাং ডার্ক ড্রেস পরে যাবেন। সঙ্গে আপনাকে যা নিতে হবে -
১। ফর্ম যা প্রিন্ট করেছেন তার কপি। ফর্মের শেষে তারিখ ও সাইন করতে ভুলবেন না।
২। Appointment date পেজ।
৩। পেমেন্ট স্লিপ।
৪। জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি। (সঙ্গে অরিজিনাল টা অবশ্যই নিয়ে যাবেন। দেখতে পারে)
৫। পূর্ববর্তী পাসপোর্টের
(যদি থাকে) ১ম পেজের ফটোকপি এবং অরিজিনাল টা অবশ্যই নিয়ে যাবেন।
৬। তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে)।




Step-6: Collect Passport
ব্যাস… আপনার ফর্ম জমা দেয়া শেষ। আপনাকে একটি রশিদ দিবে।

পাসপোর্ট কোন অবস্থায় আছে তা আপনি ঘরে বসেই জানতে পারবেন। এই লিঙ্কে এ ক্লিক করুন। এরপর আপনাকে পাসপোর্ট তোলার জন্য যে স্লিপ দিয়েছে তার উপরে ডান পাশে দেখুন Application ID আছে। সেই আইডি আপনি লিখুন এরপর আপনার জন্ম তারিখ লিখুন এবং সার্চ করুন। দেখবেন আপনার পাসপোর্ট কি অবস্থায় আছে তা দেখাবে।

শুধুমাত্র নতুন পাসপোর্টের ক্ষেত্রে অথবা পার্মানেন্ট এড্রেস চেঞ্জ হলে পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে লোক আসবে। তাদের হাতে ৫০০ টাকা ঘুষ দিতে হবে। তারা টাকা পেলে খুশি মনে চলে যাবে। কয়েকটা সাইন নিবে। পাসপোর্টের এতো উন্নতি শুধু এই অংশটুকু সেকেলে রয়ে গেছে। এন আই ডি থাকতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন!! আশা করি একদিন এ সমস্যার সমাধান হবে।

যেদিন পাসপোর্ট দেয়ার ডেইট, এর আগেরদিন আপনার কাছে মোবাইলে SMS আসবে যে আপনার পাসপোর্ট রেডি। রেডি মেসেজ পেলে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে রশিদ দেখিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করুন। আপনার অরিজিনাল পাসপোর্ট নিয়ে যেতে হবে। আপনার পরিবারের অন্য কেউ পাসপোর্ট আনতে যেতে পারবে। সেক্ষেত্রে তার ন্যাশনাল আই ডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। সঙ্গে অরিজিনালটাও নিয়ে যাবেন।


পাসপোর্ট অ্যাপ্লিকেশন সাবমিট করার পর ভুল হলে কি করবেনঃ

যদি আপনি অনলাইনে জমা দেওয়ার পরে আপনার পাসপোর্টের আবেদনে কোনও ভুল খুঁজে পান, বা পাসপোর্ট অফিস আপনার আবেদনটি NID-এর সাথে কোনও অমিলের জন্য ফেরত দিলে, আপনি পরবর্তী 6 মাসের জন্য এটি সংশোধন বা পুনরায় আবেদন করতে পারবেন না। হাস্যকর হলেও সত্য। এখন ১টি কাজই করতে পারেন, তা হল আবেদন বাতিল করা এবং যা ডিজিটাল নয।

পাসপোর্ট ফর্মটি বাতিল করতে, আপনাকে পাসপোর্ট ফর্ম বাতিল করার চিঠির হার্ডকপি
এবং অনলাইন আবেদনপত্রের (যা ভুল হয়েছে) হার্ডকপি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালকের কাছে জমা দিতে হবে। আপনার পাসপোর্টের আবেদন বাতিল করতে প্রায় সাত দিন সময় লাগবে।

এখন, একটি নতুন জিমেইল আইডি দিয়ে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। আবার আপনার পাসপোর্ট আবেদন জমা দিন।

জমাকৃত পাসপোর্ট ফি: পূর্বে জমা দেয়া টাকার যে চালান আছে তা নতুন পাসপোর্ট আবেদনের সাথে জমা দিতে পারেন।


আপনি আপনার পাসপোর্ট পেয়ে গেলে, ভিসা লাগিয়ে বিশ্বের যে কোনও জায়গায় ভ্রমন করতে পারবেন। আর ভিসা ছাড়া ৩৮ টি দেশ আমাদের জন্য উন্মুক্তসস্তায় এয়ারটিকেট কিনুন এরপর ডলার এন্ডোর্স করুন এবং ভ্রমন করুন। আপনি যেখানে যাবেন সেখানের হোটেল বুক করতে পারেন। এতে আপনার বাড়তি টেনশন কমবে। তাছাড়া অনেক দেশের এয়ারপোর্টে আপনার হোটেল বুকিং দেখতে চায়।



পোস্টটি শেয়ার করুন এবং আপনার মতামত নিচের কমেন্ট বক্সে লিখুন।


আরও কিছু দরকারী পোস্ট:
* বাংলাদেশের জন্য ভিসা মুক্ত দেশগুলির তালিকা

* পাসপোর্টে কিভাবে ডলার এন্ডোর্স করবেন

* ভিসার জন্য এন ও সি ফর্ম্যাট

* ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কি করবেন

* নেপালি ভিসা পেতে কি করবেন

* বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়া যাওয়ার বিভিন্ন রুট

* বাংলাদেশ থেকে নেপাল যাওয়ার বিভিন্ন রুট



Homepage এ যেতে নিচে ক্লিক করুন




6 comments:

  1. it is so helpfull for every bangladeshi citizen. thanks.

    ReplyDelete
  2. nicely explained .... really useful .... Than you so much ...

    ReplyDelete
    Replies
    1. wow...that's really helpful...

      Delete
    2. Thanks. I think you'll like this too http://traveltextbook.blogspot.com/2018/04/visa-free-countries-for-bangladesh.html.

      Delete